ব্যবসার ক্ষেত্রে ব্র্যান্ডের স্বতন্ত্রতা এবং সুরক্ষা নিশ্চিত করা আজকের প্রতিযোগিতামূলক বাজারে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আর এই সুরক্ষার অন্যতম কার্যকরী হাতিয়ার হলো ট্রেডমার্ক। এটি শুধুমাত্র একটি লোগো, নাম বা চিহ্ন নয়; এটি  ব্র্যান্ডের আইনি প্রতিরক্ষাকবচ, যা প্রতিযোগীদের কাছ থেকে  পণ্য ও সেবাকে আলাদা করে। সঠিকভাবে ট্রেডমার্ক রেজিস্ট্রেশন করলে ব্র্যান্ডের সুরক্ষা প্রদানের পাশাপাশি বাজারে প্রতিষ্ঠানকে আরও দৃঢ়ভাবে প্রতিষ্ঠিত করে। এই নিবন্ধে আমরা তুলে ধরবো ট্রেডমার্ক আসলে কী, কেন এটি অপরিহার্য, এবং কীভাবে ট্রেডমার্ককে সুরক্ষিত করা যায়।

ট্রেডমার্ক কি?

ট্রেডমার্ক হল একটি চিহ্ন বা প্রতীক যা একটি ব্যবসায়িক সংস্থা বা প্রতিষ্ঠান ব্যবহার করে তাদের পণ্য বা সেবা আলাদা করার জন্য। এটি নাম, লোগো, স্লোগান, রঙের কম্বিনেশন, সাউন্ড বা এমনকি স্বতন্ত্র গন্ধ হতে পারে যা একটি নির্দিষ্ট পণ্য বা পরিষেবার পরিচয় হিসেবে কাজ করে। ট্রেডমার্কের মূল উদ্দেশ্য হলো ভোক্তাদের জন্য একটি পণ্যের উৎস বা মান নিশ্চিত করা। উদাহরণস্বরূপ, “Nike” ব্র্যান্ডের টিক মার্ক বা “কোকা-কোলা” নামটি তাদের পণ্যের ট্রেডমার্ক।

ট্রেডমার্ক: কী, কেন, এবং ট্রেডমার্ক সুরক্ষা করার উপায় কি?

বাংলাদেশের ট্রেডমার্ক আইন মূলত ট্রেডমার্কস অ্যাক্ট, ২০০৯ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। এই আইন অনুসারে, কোনো ট্রেডমার্ক রেজিস্ট্রেশন করলে ৭ বছরের জন্য একচ্ছত্র অধিকার সৃষ্টি হবে, যা পরবর্তীতে প্রতি ১০ বছর অন্তর নবায়নযোগ্য। ট্রেডমার্ক রেজিস্ট্রেশন করলে ট্রেডমার্কের ব্যবহার সুরক্ষিত হয় এবং কেউ যদি  অনুমতি ছাড়া  ট্রেডমার্ক ব্যবহার করে তবে তার বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নেয়া যায়।  এই আইন অনুযায়ী, ট্রেডমার্কের মালিক যদি এবং কেবলমাত্র তার নিবন্ধিত চিহ্নের অধিকারী হয়ে থাকে, তবে তাকে এই চিহ্ন ব্যবহার করতে হবে। যদি ৫ বছরের বেশি সময় ট্রেডমার্ক ব্যবহার না করা হয়, তবে সেটি বাতিল হতে পারে।

ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি (Intellectual Property) কি এবং কেন তা গুরুত্বপূর্ণ?

বৈধ ট্রেডমার্ক কী?

একটি চিহ্ন বা প্রতীককে বৈধ ট্রেডমার্ক হতে হলে অবশ্যই সেটিকে স্বতন্ত্র হতে হবে এবং ভিন্ন কোন পণ্য বা সেবা থেকে পৃথকযোগ্য হতে হবে। যেমন, কোনো সাধারণ বা বর্ণনামূলক শব্দ বা চিহ্ন ট্রেডমার্ক হিসেবে রেজিস্ট্রেশন করা কঠিন হবে, বিশেষত যদি তা পণ্য বা সেবার চরিত্রের সঙ্গে সরাসরি সম্পর্কিত হয়। বৈধ ট্রেডমার্ক হতে হলে তার নিম্নলিখিত বৈশিষ্ট্য থাকতে হবেঃ

  • আলাদা পরিচিতি: ট্রেডমার্ক হতে হবে এমন যা পণ্য বা সেবাকে অন্যদের থেকে আলাদা করে।
  • পাঠযোগ্য স্পষ্ট: ট্রেডমার্ক এমন হতে হবে যা সহজে পড়া ও বুঝতে সহজ হয়।
  • আন্তর্জাতিক মানদণ্ড: বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী ট্রেডমার্কের বিবেচনাগুলো যেমন রঙ, ফন্ট এবং গ্রাফিক্স নির্ধারিত হতে পারে।
  • আইনগত অধিকার: ট্রেডমার্ক এমন কিছু হতে হবে যা অন্য কারো ট্রেডমার্ক অধিকার লঙ্ঘন না করে।

কোন চিহ্নগুলি বৈধ ট্রেডমার্ক হিসেবে নিবন্ধিত হতে পারে?

নিম্নলিখিত চিহ্নগুলো বৈধ ট্রেডমার্ক হিসেবে নিবন্ধিত হতে পারে:

  • শব্দচিহ্ন (Word Marks)
  • লোগো বা চিত্রচিহ্ন (Logo or Figurative Marks)
  • থ্রিডি চিহ্ন (Three-dimensional Marks)
  • রঙ, শব্দ, গন্ধ ইত্যাদি যা পণ্য বা সেবার স্বাতন্ত্র্যকে প্রকাশ করে।

কোন বিষয়গুলোকে ট্রেডমার্ক হিসেবে রেজিস্ট্রেশন করা যায় না?

অনেক সময় কিছু চিহ্ন বা প্রতীক ট্রেডমার্ক হিসেবে রেজিস্ট্রেশনযোগ্য হয় না। বাংলাদেশে নিম্নলিখিত বিষয়গুলো ট্রেডমার্ক হিসেবে রেজিস্ট্রেশনযোগ্য নয়ঃ

  • সাধারণ বা বর্ণনামূলক শব্দ: যেমন “চিনি” বা “দুধ” শব্দগুলো ট্রেডমার্ক হিসেবে গ্রহণযোগ্য নয় কারণ এটি সাধারণ পণ্য বা সেবার সাথে সম্পর্কিত।
  • অশ্লীল বা অবমাননাকর শব্দ: কোনো অশ্লীল, অবমাননাকর বা বিভ্রান্তিকর চিহ্ন ট্রেডমার্ক হিসেবে রেজিস্ট্রেশনযোগ্য নয়।
  • মিথ্যা তথ্য প্রদানকারী চিহ্ন: এমন কোনো ট্রেডমার্ক রেজিস্ট্রেশনযোগ্য নয় যা পণ্য বা সেবা সম্পর্কে মিথ্যা তথ্য প্রদান করে।
  • সরকারি বা জাতীয় প্রতীক: জাতীয় পতাকা বা সরকারি প্রতীক ট্রেডমার্ক হিসেবে রেজিস্ট্রেশন করা যায় না।

এছাড়া, যদি কোনো ট্রেডমার্কের অধিকার ইতিমধ্যে অন্য কাউকে প্রদান করা থাকে, তবে সেটি আর রেজিস্ট্রেশনযোগ্য নয়।

পেটেন্ট (Patent) কি? কি কি পেটেন্ট করা যায়?

কেন ট্রেডমার্ক রেজিস্ট্রেশন জরুরী?

ট্রেডমার্ক রেজিস্ট্রেশন একটি ব্যবসার সুরক্ষার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। ট্রেডমার্ক রেজিস্ট্রেশন করলে একটি ব্রান্ডের পণ্য বা সেবাকে প্রতিযোগিতামূলক বাজারে আলাদা এবং সুরক্ষিত করার সুযোগ সুযোগ সৃষ্টি হয়। এটি শুধুমাত্র একটি আইনি প্রক্রিয়া নয়, বরং ব্যবসার জন্য দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগও বটে।

প্রথমত, ট্রেডমার্ক রেজিস্ট্রেশন ব্র্যান্ডের একচেটিয়া মালিকানা প্রদান করে। যে কেউ নিশ্চিত হতে পারেন যে একটি ব্র্যান্ডের নাম, লোগো, বা চিহ্ন অন্য কেউ আইনত ব্যবহার করতে পারবে না। এই সুরক্ষা একটি ব্র্যান্ডকে প্রতিযোগীদের কাছ থেকে সুরক্ষিত রাখে এবং সেই ব্র্যান্ডের পরিচয় বাজারে প্রতিষ্ঠা করে।

দ্বিতীয়ত, আইনি সুরক্ষা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নিবন্ধিত ট্রেডমার্ক থাকলে, সহজেই আদালতে প্রতিযোগিতামূলক পণ্য বা সেবা থেকে একটি ব্র্যান্ডকে রক্ষা করার অধিকার জন্মে। নিবন্ধন ছাড়া, আইনি প্রতিরক্ষা পাওয়া অনেক বেশি জটিল হয়ে পড়ে।

তৃতীয়ত, ট্রেডমার্ক রেজিস্ট্রেশন একটি ব্র্যান্ডের উপর বিশ্বাস এবং আস্থা তৈরি করে। গ্রাহকরা একটি নিবন্ধিত ব্র্যান্ডের প্রতি বেশি আস্থা রাখেন, কারণ এটি প্রমাণ করে যে ব্র্যান্ডটি নির্ভরযোগ্য এবং প্রতিষ্ঠিত।

সবশেষে, ট্রেডমার্ক রেজিস্ট্রেশন লাইসেন্সিং এর সুযোগ দেয়। কেউ চাইলে তার ব্র্যান্ডের অধীনে অন্য কোম্পানিকে পণ্য বা সেবা তৈরি বা বাজারজাত করার অনুমতি দিতে পারেন, যা থেকে রয়্যালটি আয় করা যেতে পারে।

ট্রেডমার্ক সুরক্ষা করার উপায় কি?

ব্যবসার পরিচিতি এবং সুনাম রক্ষা করতে ট্রেডমার্ক সুরক্ষা একটি গুরুত্বপূর্ণ সহায়ক পদক্ষেপ। ট্রেডমার্ক সুরক্ষা করার উপায় দুই ধাপে আলোচনা করা যায়। যথাঃ

জাতীয় বা আঞ্চলিক পর্যায়ে ট্রেডমার্ক সুরক্ষা

জাতীয় বা আঞ্চলিক পর্যায়ে ট্রেডমার্ক সুরক্ষা পেতে হলে কিছু নির্দিষ্ট ধাপ অনুসরণ করতে হবে। সংশ্লিষ্ট ট্রেডমার্ক অফিসে (পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্ক অধিদপ্তর) রেজিস্ট্রেশনের জন্য আবেদন করতে হবে। আবেদন জমা দেওয়ার সময় নির্ধারিত ফি প্রদান করতে হবে। এই ফি ট্রেডমার্কের শ্রেণী এবং অন্যান্য ফ্যাক্টরের উপর নির্ভর করে ভিন্ন হতে পারে। যদি ট্রেডমার্ক রেজিস্ট্রেশনের জন্য উপযুক্ত হয়, তবে এটি সরকারি গেজেটে প্রকাশিত হবে। প্রকাশনার পর, যদি কেউ ট্রেডমার্কের বিরুদ্ধে আপত্তি না জানায়, তবে এটি নিবন্ধিত হবে।

আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ট্রেডমার্ক সুরক্ষা

আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ট্রেডমার্ক সুরক্ষার জন্য দুটি বিকল্প রয়েছে। যেসব দেশে সুরক্ষা পেতে আগ্রহী, সেসব দেশের ট্রেডমার্ক অফিসে আবেদন করতে হবে। এটি একটি সময়সাপেক্ষ এবং ব্যয়বহুল প্রক্রিয়া হতে পারে, কারণ প্রতিটি দেশের নিজস্ব নিয়ম এবং ফি রয়েছে।

অথবা, WIPO-এর মাদ্রিদ সিস্টেম ব্যবহার করা যেতে পারে। এটি কেন্দ্রীয়কৃত সিস্টেম যা একক আবেদনপত্রের মাধ্যমে একাধিক দেশে ট্রেডমার্ক সুরক্ষা পেতে সহায়তা করে। মাদ্রিদ সিস্টেমের মাধ্যমে আবেদন করলে সময় এবং অর্থ সাশ্রয় করা সম্ভব, কারণ এটি সহজ এবং কার্যকর প্রক্রিয়া।

ট্রেডমার্ক ও কপিরাইট: পার্থক্য কী?

অনেক সময় ট্রেডমার্ক এবং কপিরাইটের মধ্যে বিভ্রান্তি দেখা যায়। তবে, এগুলোর মধ্যে মৌলিক পার্থক্য রয়েছে। কপিরাইট মূলত কোনো সৃজনশীল কাজের জন্য সুরক্ষা দেয় যেমন সাহিত্য, সঙ্গীত, শিল্পকর্ম ইত্যাদি। কপিরাইটের মাধ্যমে সৃজনশীল কাজের মালিকানা সুরক্ষিত হয় এবং তা কোনো অনুমতি ছাড়া অন্য কেউ ব্যবহার করতে পারে না। উদাহরণস্বরূপ, একটি বই বা গান কপিরাইট সুরক্ষার অন্তর্ভুক্ত।অন্যদিকে, ট্রেডমার্ক কোনো পণ্য বা সেবার পরিচিতি হিসেবে কাজ করে। ব্যবসা বা প্রতিষ্ঠান তাদের পণ্য ও সেবা অন্যদের থেকে আলাদা করতে এটি ব্যবহার করে। সংক্ষেপে, ট্রেডমার্ক একটি পণ্যের উৎস চিহ্নিত করে, যেখানে কপিরাইট সৃজনশীল কাজের মালিকানার অধিকার প্রদান করে।

আর্টিকেলটি শেয়ার করুন

আন্তর্জাতিক রাজনীতি রাকিবুল ইসলামের বিশেষ আগ্রহের বিষয়। তাঁর লেখালেখির মূল বিষয়বস্তু হলো রাজনীতি, সরকার, এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্ক।

Leave A Comment

সম্পর্কিত আর্টিকেল

কোন আর্টিকেল খুঁজছেন?
আমাদের অনুসরণ করুন

লেখক হিসেবে আমাদের সাথে যোগ দিন

সাম্প্রতিক আর্টিকেল

  • গত ১৩ মে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সৌদি আরবের রিয়াদে এক বিনিয়োগ সম্মেলনে সিরিয়ার ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করার ঘোষণা দেন।

সিরিয়ার ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার যুক্তরাষ্ট্রেরঃ নতুন কূটনৈতিক অধ্যায়ের সূচনা

গত ১৩ মে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সৌদি আরবের রিয়াদে এক বিনিয়োগ সম্মেলনে সিরিয়ার ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করার ঘোষণা দেন।

  • গত ১২ই মে, ২০২৫ সাবেক শাসক দল আওয়ামী লীগের সব কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে সরকারের প্রজ্ঞাপন জারির পর এবার আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত করল নির্বাচন কমিশন।

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত করল নির্বাচন কমিশনঃ রাজনৈতিক প্রভাব ও ভবিষ্যৎ পথ

গত ১২ই মে, ২০২৫ সাবেক শাসক দল আওয়ামী লীগের সব কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে সরকারের প্রজ্ঞাপন জারির পর এবার আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত করল নির্বাচন কমিশন।

  • পিকেকে-র বিলুপ্তির ঘোষণা: তুরস্কের সামনে শান্তি প্রতিষ্ঠার সুযোগ, নাকি কুর্দিদের জন্য অধিকার হারানোর নতুন ঝুঁকি?

পিকেকে-র বিলুপ্তি: তুরস্কের জন্য সুযোগ নাকি কুর্দিদের জন্য নতুন সংকট?

পিকেকে-র বিলুপ্তির ঘোষণা: তুরস্কের সামনে শান্তি প্রতিষ্ঠার সুযোগ, নাকি কুর্দিদের জন্য অধিকার হারানোর নতুন ঝুঁকি?

  • আজ ১০ মে, পাকিস্তান সেনাবাহিনী ভারতের বিরুদ্ধে "অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস" নামে ব্যাপক পাল্টা হামলা শুরু করে। এই অভিযানের নামটি কোরআনের সূরা আস-সাফের ৪ নম্বর আয়াত থেকে নেওয়া হয়েছে, যার অর্থ "গলিত সীসায় নির্মিত অভেদ্য প্রাচীর"। গত ৬ মে’র ভারতের "অপারেশন সিঁদুর"-এর জবাবে পাকিস্তান এই পাল্টা হামলা চালিয়েছে। যদিও এখন পর্যন্ত ক্ষয়ক্ষতির পরিমান ভারত প্রকাশ করেনি, পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর দাবি, এই অভিযানে জম্মু-কাশ্মীর, পাঞ্জাব, ও রাজস্থানের একাধিক সামরিক টার্গেটে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানো হয়েছে, যার মধ্যে ব্রাহ্মোস মিসাইল ডিপো এবং এস-৪০০ এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম অন্তর্ভুক্ত।

অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুসঃ ভারতে পাকিস্তানের পাল্টা হামলা

পাকিস্তান ভারতের বিরুদ্ধে "অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস" নামে ব্যাপক পাল্টা হামলা শুরু করে। এই অভিযানের নামটির অর্থ "গলিত সীসায় নির্মিত অভেদ্য প্রাচীর"।

  • বিচারিক ব্যবস্থার মূল ভিত্তি হলো আদালতের এখতিয়ার। আদালতের এখতিয়ার তিন প্রকারঃ আদি এখতিয়ার, আপীল এখতিয়ার, এবং পরিদর্শন এখতিয়ার।

আদালতের এখতিয়ারঃ সংজ্ঞা, প্রকারভেদ ও বাংলাদেশে প্রয়োগ

বিচারিক ব্যবস্থার মূল ভিত্তি হলো আদালতের এখতিয়ার। আদালতের এখতিয়ার তিন প্রকারঃ আদি এখতিয়ার, আপীল এখতিয়ার, এবং পরিদর্শন এখতিয়ার।