জুলাই অভ্যুত্থানের ইতিহাস
ইতিহাসের পাতায় যেসব মুহূর্ত স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে, তার মধ্যে বাংলাদেশের জুলাই অভ্যুত্থানের ইতিহাস অন্যতম।
ইতিহাসের পাতায় যেসব মুহূর্ত স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে, তার মধ্যে বাংলাদেশের জুলাই অভ্যুত্থানের ইতিহাস অন্যতম।
পিকেকে-র বিলুপ্তির ঘোষণা: তুরস্কের সামনে শান্তি প্রতিষ্ঠার সুযোগ, নাকি কুর্দিদের জন্য অধিকার হারানোর নতুন ঝুঁকি?
পাকিস্তান ভারতের বিরুদ্ধে “অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস” নামে ব্যাপক পাল্টা হামলা শুরু করে। এই অভিযানের নামটির অর্থ “গলিত সীসায় নির্মিত অভেদ্য প্রাচীর”।
১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে।
দীর্ঘস্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ১৯৭২ সালের জুলাই মাসে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে স্বাক্ষরিত হয় সিমলা চুক্তি।
১৭৬৩ সালের প্যারিস চুক্তি ছিল একটি যুগান্তকারী চুক্তি যা ফ্রান্স, স্পেন এবং গ্রেট ব্রিটেনের মধ্যে সাত বছরের যুদ্ধের সমাপ্তি ঘটায়। এই যুদ্ধে তৎকালীন প্রধান ইউরোপীয় শক্তি এবং তাদের উপনিবেশগুলি জড়িত ছিল।
স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলাদেশের সামগ্রিক অবস্থা ছিল ভয়াবহ। যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধুর সরকার গঠন ও অন্যান্য উল্লেখযোগ্য অর্জন অবিস্মরণীয়।
১৯৫২’র ভাষা আন্দোলন শুরু হয়েছিল মূলত ১৯৪৭ সালের দেশ বিভাগের পর থেকেই। ব্রিটিশ ভারতের পতনের পর থেকে বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে সংঘটিত আন্দোলনই ভাষা আন্দোলন।
৬ দফা দাবি বাঙালির মুক্তির সনদ হিসেবে ইতিহাসে অমর। এটি শুধু একটি দাবি ছিল না, এটি ছিল বাঙালির অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক স্বাধীনতার সুস্পষ্ট রূপরেখা।
ইসরায়েল ও ফিলিস্তিন যুদ্ধের ইতিহাস শুরু ফিলিস্তিনি জনগণদের বেদখল করে দখলদার ইসরাইলি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে।
মার্শাল পরিকল্পনা ছিল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধোত্তর ইউরোপের অর্থনৈতিক পুনর্গঠনের জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি আর্থিক সহায়তা কর্মসূচি।
ভার্সাই চুক্তি হলো প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরপর অনুষ্ঠিত প্যারিস শান্তি সম্মেলনে মিত্রশক্তি এবং জার্মানির মধ্যে সম্পাদিত একটি শান্তি চুক্তি। ১৯১৯ সালের ২৮ জুন ফ্রান্সের ভার্সাই প্রাসাদে এই চুক্তি সম্পাদিত হয়েছিল।
আহমদ শাহ আব্দুল এর প্রতিষ্ঠিত আফগানিস্তানের রাজতন্ত্রের পতনের মাধ্যমে আফগান ইতিহাস একটি গতানুগতিক ধারা হতে বিচ্যুত হয় এবং পরবর্তীকালে আফগান ইতিহাসে প্রবেশ করে এটি নতুন অধ্যায়ে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও সোভিয়েত ইউনিয়নের এই আদর্শিক বিরোধ, পারস্পরিক সন্দেহ ও অবিশ্বাসই স্নায়ু যুদ্ধ।
বার্লিন কংগ্রেসের ফলস্বরূপ জার্মানিও ইউরোপের অন্যান্য পরাশক্তিগুলোর অনুসরণে জার্মান সাম্রাজ্যবাদ প্রতিষ্ঠায় কাজ শুরু করে সম্রাট দ্বিতীয় উইলিয়ামের অধীনে।