বিচারিক ব্যবস্থার মূল ভিত্তি হলো আদালতের এখতিয়ার। আদালতের এখতিয়ার তিন প্রকারঃ আদি এখতিয়ার, আপীল এখতিয়ার, এবং পরিদর্শন এখতিয়ার।
আদালত হলো রাষ্ট্র কর্তৃক স্বীকৃত সেই বৈধ প্রতিষ্ঠান, যেখানে প্রচলিত আইন অনুযায়ী বিরোধ নিষ্পত্তি, অপরাধের বিচার ও আইনি অধিকার রক্ষার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়।
ইক্যুইটি বা ন্যায়বিচার (Equity) হল সাধারণ আইন (Common Law) এর শর্তের বাইরে গিয়ে ন্যায্যতা ও ন্যায় নিশ্চিত করার উদ্দেশ্যে সৃষ্টি হওয়া একটি স্বতন্ত্র বিচারব্যবস্থা
যখন কোনো মোকদ্দমায় সম্পত্তি বা পদের অধিকার নিয়ে বিরোধ দেখা দেয়, তখন সেটিকে দেওয়ানি প্রকৃতির মোকদ্দমা হিসেবে গণ্য করা হয়।
যুদ্ধের ভয়াবহতাকে সীমাবদ্ধ করা, অসহায়দের রক্ষা করা, এবং সংঘাতের মধ্যেও মানবতার আলো জ্বালিয়ে রাখা—এমন একটি উদ্দেশ্যেই গঠিত হয়েছিল জেনেভা কনভেনশন।
শিল্প নকশা (Industrial Designs) এমন এক ধরনের বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পত্তি যা পণ্যের বাহ্যিক নকশাকে সুরক্ষিত করে। এটি একটি পণ্যের আকার, প্যাটার্ন, রং বা অন্য কোনও সৌন্দর্যগত বৈশিষ্ট্য অন্তর্ভুক্ত করতে পারে।
আইন এমন এক কাঠামো, যা সামাজিক শৃঙ্খলা, ন্যায়বিচার এবং শান্তি রক্ষার জন্য অপরিহার্য। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, আইন কী এবং এটি কেন এত গুরুত্বপূর্ণ?
বাংলাদেশে ট্রেডমার্ক রেজিস্ট্রেশন সংক্রান্ত আইনগুলি পরিচালিত হয় ট্রেডমার্কস অ্যাক্ট, ২০০৯ অনুযায়ী।
ট্রেডমার্ক শুধুমাত্র একটি লোগো, নাম বা চিহ্ন নয়; এটি ব্র্যান্ডের আইনি প্রতিরক্ষাকবচ, যা প্রতিযোগীদের কাছ থেকে পণ্য ও সেবাকে আলাদা করে।
পেটেন্ট হল কোনো নতুন আবিষ্কারের উপর একজন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের একচেটিয়া অধিকার। বাংলাদেশে পেটেন্টের জন্য আবেদন প্রক্রিয়া কেমন?
আজকের দ্রুতগতির পৃথিবীতে উদ্ভাবনই অগ্রগতির মূল চালিকাশক্তি। পেটেন্ট (Patent) কি তা জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষত যদি আপনি বিজ্ঞান, প্রযুক্তি বা উদ্যোক্তা হওয়ার আগ্রহ রাখেন। পেটেন্ট শুধুমাত্র আপনার উদ্ভাবনকেই সুরক্ষিত করে না, আপনার উদ্ভাবনকে বাণিজ্যিকভাবে কাজে লাগাতেও সহায়তা করে। পেটেন্ট (Patent) কি? পেটেন্ট (Patent) হলো কোনো নতুন আবিষ্কার বা উদ্ভাবনের জন্য রাষ্ট্র কর্তৃক প্রদত্ত এক ধরনের
ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি (Intellectual Property) বা বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদ হল মানুষের সৃজনশীল ও মানসিক পরিশ্রমের ফসল।
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অভিযানের একটি মূল স্তম্ভ হল বিচার বিভাগের স্বাধীনতা। একটি সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও স্বাধীন বিচার বিভাগই একজন নাগরিকের অধিকার রক্ষার প্রধান গ্যারান্টর। বিচার বিভাগের স্বাধীনতা হলো একটি সুশাসিত, ন্যায়সঙ্গত ও সুষ্ঠু সমাজের মূল ভিত্তি। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশে বিচার বিভাগের স্বাধীনতার প্রশ্নটি উত্থাপিত হয়ে আসছে। দুর্ভাগ্যবশত, বিভিন্ন সময়ে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ, প্রশাসনিক বাধা এবং সামাজিক
জানুন বাহাত্তরের সংবিধান প্রণয়নের ইতিহাস ও বৈশিষ্ট্যগুলি কি কি।
সুশাসনের গুরুত্ব অপরিসীম, এবং সুশাসন প্রতিষ্ঠায় রাজনৈতিক ইচ্ছা, সচেতন নাগরিক সমাজ এবং প্রযুক্তির কার্যকরী ব্যবহার অপরিহার্য।
আদালতের এখতিয়ার বলতে বোঝায় আইনের অধীনে নির্দিষ্ট ধরণের মোকদ্দমা আমলে নেয়া, শুনানি ও নিষ্পত্তি করার ক্ষমতা।